আমার মস্তিষ্ক থেকে অনিয়মিত ভাবে বিচ্ছুরিত ইলেকট্রোম্যাগটেটিক সিগন্যাল গুলো আমার তরল অন্ধকারে আচ্ছাদিত মাথার খুলির মধ্যে অসংখ্য আলোরবিন্দু রুপে কিছুটা গোলাকার অক্ষ (অনেকটা নাসার লোগোর মতো) বজায় রেখে নিজ অক্ষে তীব্র গতিতে ঘুরে মস্তিষ্কের মধ্যে একটা মধ্যাকর্ষিয় কেন্দ্র তৈরী করে, যা পরম স্থির, ধ্রুব।
সেই পরম স্থির ধ্রুব কেন্দ্রকে নিয়ন্ত্রন করতে পারলে এই বিশাল ও প্রচন্ড গতিতে সম্প্রসারিত হতে থাকা ব্রহ্মাণ্ড কে বা ব্রহ্মাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত কোন জীবিত বা জড় বস্তু বা ব্যাক্তি বিশেষ কে ভিন্ন ভিন্ন সময়ের মাপকাঠিতে, ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে পর্যবেক্ষন করা যায়।
ওই মধ্যাকর্ষিয় কেন্দ্রকে আমি ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রন করতে শিখেছি এবং শিখছি ওই কেন্দ্র যত স্থির হবে পর্যবেক্ষনের ফলাফল তত নিখুঁত ও স্বচ্ছ হবে।
আমার একটা আক্ষেপ, যদি আমি আমার মস্তিষ্কের ভিতরের নিউরনের তরঙ্গ গুলোকে ডিকোড করে চলচিত্র রুপে সবাইকে দেখাতে পারতাম তাহলে মানুষ মানে তোমরা, আপনারা কিছুটা হলেও সীমাহীনতার সরুপ দেখতে পারতা/পারতেন !
WRITTEN BY TANYM BARAKAH
OCTOBER 4, 2022
0 মন্তব্যসমূহ