বিনিদ্র রজনী ও শীতল শুভ্র আলোক


বিনিদ্র রজনী, রক্তিম চক্ষু, উত্তপ্ত প্রসেসর, নেশাগ্রস্ত মস্তিষ্কের ঘন তরল অন্ধকারচ্ছন্নতা এক সাথে একাকার হয়ে একটা অ্যাটমোস্ফিয়ার তৈরী হয়, এর পর একটি উল্কার ন্যায় কিন্তু শীতল শুভ্র আলো বিচ্ছুরণ কারি প্রচন্ড গতিশীল ইলেকট্রন ওই পিচ্ছিল ঘন তরল অ্যাটমোস্ফিয়ারের মধ্যে ছুটোছুটি করার সময় যে আলোড়ন সৃষ্টি করে তা আমার মস্তিষ্কের নিউরন অ্যাবজর্ব করে সেগুলো কে ডিকোড করে। তার পর সেটা পায় তার বোধগম্য লিখিত রুপ। ওই উল্কার মতো শুভ্র আলো বিচ্ছুরণ কারি ইলেকট্রন কিন্তু সবার মস্তিষ্কে ধরা দেয়না, সে বড়োই চালাক, ধূর্ত। তাকে কৌশলে আয়ত্ত করতে হয়। অন্তর স্থির না করতে পারলে, মস্তিষ্ক স্থির না হলে তাকে আয়ত্ত করা যায়না, সে ঠিকই ফুশ করে পালিয়ে যায়….


WRITTEN BY TANYMBARAKAH
FEBRUARY 28, 2022
 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ